শুকনো ফল সব সময় স্বাস্থ্যের জন্য ভালো। কিসমিস সম্পর্কে কথা বলতে গেলে আসলে সবাই এই স্বাস্থ্য উপকারিতা জানে। কিন্তু জানেন কি প্রতিদিন কিসমিস ভিজানো জল পান করলে কতটা উপকার হবে। যাই হোক আসুন আমরা আপনাকে বলি যে স্বাস্থ্যের পাশাপাশি সৌন্দর্যের অনেক উপকারিতাও রয়েছে।
কিসমিসে জলে কি আছে?
কিসমিসের জলে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ও মিনারেল। নিয়মিত কিসমিসের জল পান করলে শরীর থেকে টক্সিন সহজেই বের হয়ে যায়। কিসমিস এতে রয়েছে ক্যালারি, প্রোটিন, ফ্যাট, কার্বোহাইড্রেড ডায়রি ফাইবার ভিটামিন সি, ক্যালসিয়াম, আয়রন, ম্যাগনেসিয়াম, পটাশিয়াম, ফসফরা, সোডিয়ামের মতো প্রয়োজনীয় সব পুষ্টি উপাদান। যা আমাদের ত্বক ও চুলের পুষ্টিতে সহায়ক।
কিসমিস জলে ভিজিয়ে রাখলে বা জলে সিদ্ধ করলে কিসমিসের সব পুষ্টি উপাদান জলে মিশে যাই তাই কিসমিস খাওয়ার পাশাপাশি এই জল পান করাও আমাদের সৌন্দর্য বাড়াতে খুবই উপকারী। চুলের দৈর্ঘ্য বাড়াতে সহায়ক। চুল বড় না হওয়ার কারণে চিন্তা করবেন না কারণ কিসমিস খেলে আপনার চুল দূর হতে বাড়বে। এতে প্রচুর আয়রনের পাশাপাশি খনিজ উপাদান আছে। যা আপনার চুলকে পুষ্টি যোগাবে.।
এছাড়াও চুল পড়া রোধ করে, কারণ কিসমিস এ রয়েছে প্রচুর পরিমাণে Omega three fatty acid যা চুল পড়া রোধে খুবই উপকারী। ত্বক moisturizer করে, কিসমিসের জ্বরে রয়েছে ভিটামিন সি যা ত্বকের ক্লোজ জন বাড়াতে সাহায্য করে। যার ফলে আপনার ত্বক থাকবে উজ্জ্বল। শুষ্ক ত্বককে moisturizer করে সারাদিন আপনার ত্বককে তাড়ানো দেখাবে। দুঃখ দূর করে, যারা অনুভব করেন যে তাদের ত্বকে বার্ধক্য লক্ষণ সময়ের আগেই দেখা দিতে শুরু করেছে।
তাদের এখনই কিসমিসের জল পান করা শুরু করা উচিত। কারণ কিসমিসের জলে এন্টিএজিং হিসেবে কাজ করে। এটি ব্যবহার করলে আপনার ত্বক উজ্জ্বল হবে এবং আপনাকে সবসময় তারণ্য দেখাবে। এছাড়াও কিসমিসের জলে উপস্থিত ভিটামিন সি আপনার ত্বকের কারো দাগ দূর করতে সাহায্য করবে।
সুপার পিগমেন্টেশনের সমস্যা দূর করে. হাইপার পিগমেন্টেশনের প্রধান কারণ হলো সূর্য থেকে আসা সরাসরি সূর্যের তাপ যার কারণে মুখের কালো দাগ দেখা দিতে শুরু করে ক্রিসমাসের জলে উপস্থিত ভিটামিন সি, হাইপার, পিগমেন্টেশনের বিরুদ্ধে লড়াই করতে সাহায্য করে।