এখন চারিদিকে ডেঙ্গু রোগের বাতাবরণ এবং এই ডেঙ্গু হওয়ার ফলে আপনারা সব সময় জিজ্ঞাসা করছেন যে কি খেলে প্লেটেডের কাউন্ট বেড়ে যাবে। আজকের সেই সুপার ফুডের কথা বলব। যেগুলো আপনারা ডায়েটে ইনক্লুড করবেন। যদিও আপনাদের ডেঙ্গু রোগ হয়ে থাকে
কি খেলে ডায়েটে ইনক্লুড করবে?
প্রথমত হচ্ছে আমলকি রোগ প্রতিরোধক ক্ষমতা বাড়ায় এবং প্লেটলেট ধ্বংস হওয়ার হাত থেকে রক্ষা করে। এবং লেবুর রসে থেকে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি যেটা কিনা প্লেটলেটের কাউন্ট বাড়াতে সাহায্য করে। মিষ্টি কুমড়ো এবং মিষ্টি কুমড়োর বীজে থাকে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এ প্লেটলেট তৈরি করতে সাহায্য করে। এরপর অ্যালোভেরা জুস। অ্যালোভেরা জুস কিন্তু প্রচুর পরিমানে প্লেটলেট বাড়াতে সাহায্য করে। তাই আপনারা দৈনিকভাবে অ্যাডাল কনজামশন লেভেল এমের অ্যালোভেরা জুস খেতেই পারেন সকালে খালি পেটে
ডালিম যেটা বাংলায় বলা হয়ে থাকে, যার মধ্যে প্রচুর পরিমানে রয়েছে আয়রন এবং এই আয়রন খেলে আমাদের শরীরের দুর্বলতা যেমন কমে এছাড়াও কিন্তু প্লেটলেট কাউন্টও বেড়ে যায়। তার সাথে একটা পার্সোনালিজ ডায়েট প্যান্ট ফলো করা দরকার ডেঙ্গু রোগীদের জন্য এছাড়াও পর্যাপ্ত পরিমান জল খেতে হবে। সেটা ফলের জুসি হোক বা ডালিম জলই হোক সেগুলো কিন্তু প্রত্যেকটা ইনক্লুডেড আমি সাধারণত ডেঙ্গু রোগীদের বলে থাকি যে এক বাটি করে ডালিম জল খাওয়া অথবা ফলের জুস খাওয়া এবং প্রচুর পরিমাণে নরমাল যে ড্রিংকিং ওয়াটার সেটা খাওয়।
আমাদের শেষ কথা
সচেতন থাকুন, মশার হাত থেকে দূরে থাকুন। যদি আপনারা দেখেন জ্বর অনেকদিন থাকছে, এবং তাপমাত্রা ওঠানামা করছে সাথে বডিতে রেয়ার সেস তার সাথে অ্যাবডোমিনাল পেন বা চোখের কোনে ব্যথা বা চোখের পেছনটায় ব্যথা করছে এবং প্রচুর পরিমাণে আপনার সোয়েটিংও হচ্ছে এবং তাপমাত্রার নামছেই না তাহলে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। এ ছাড়া আপনারা এনএস ওয়ান এন্টিজেন টেস্টটাও করে দেখতে পারেন যাতে এই নেগেটিভ বা পজিটিভ ডেঙ্গু রোগ বোঝা যায়। ভালো থাকবেন, সচেতন থাকবেন, ডেঙ্গু মুক্ত থাকবেন। ধন্যবাদ