দেশে অলমোস্ট মহামারীর মতই কিন্তু ডেঙ্গু জ্বরটা ছড়িয়ে গেছে। অর্থাৎ আমরা যেটা জানি যে এডিস মশার কামড়ে হলো ডেঙ্গুটা হয়। একটা সময় ছিল যে একটা নির্দিষ্ট জায়গায় ডেঙ্গু মশার একটা প্রভাব ছিল, যে যাদের বাসায় AC থাকে, ফুলের টব থাকে, পানি জমে থাকে, অর্থাৎ পরিষ্কার পানিতে এডিস মশা হয়। এখন কিন্তু situation টা তা নয়। এখন কিন্তু বলছে যে যেকোনো পরিবেশে কিন্তু adds মশার জন্ম হতে পারে। তাই আপনার ঘরবাড়িতে অবশ্যই clean রাখতে হবে।
প্রতিদিনই clean রাখতে হবে। যারা ঘরের মধ্যে গাছপালা লাগিয়ে থাকেন। সেটাকে ক্লিন করতে হবে, এসি ক্লিন রাখতে হবে, এবং ঘর যেটা নরমালি আমরা ক্লিন করার কথা বলি সেটা তো রাখতেই হবে। so পরিষ্কার রাখার পরেও দেখা গেছে যে আপনাকে এই মশা কামড় দিতেই পারে। কারণ একজন মানুষটা আসলে সারাদিন মশারির নিচে থাকতে পারবে না
এ ছাড়া যখন বাচ্চাদের কথা বিশেষ করে বলবো, বিভিন্ন চিপায় বা অনেক জায়গার মধ্যে গিয়ে তারা খেলাধুলা করে। অন্য বাসায় গিয়েও খেলাধুলা করে, যেকোনো জায়গা থেকে এটা সেটা নিয়ে আসা আসতে পারে। তাই এই বিষয়টা খুব আসলে difficult যে একটা মানুষকে এক জায়গায় তো আসলে বন্দি করে রাখা যাবে না।
ডেঙ্গু জ্বর হলে কি করতে হবে?
যখন হয়েই যাবে তীব্র জ্বর যখন হবে তখন প্রথম যে বিষয়টা খেয়াল করতে হবে যে যেহেতু ডেঙ্গু জ্বরের জন্য আর স্পেশালি কোনো মেডিকেশন বা এরকম কোনো কিছু এখনো তৈরী হয়নি যেটা আমরা সবাই জানি যে সবার আগে তাকে ইলেকট্রনিক্স সমৃদ্ধ পানীয় দিতে হবে যেমন ডাবের পানি, সোপ, স্যালাইন এবং normal যে mineral water এটা continue বাচ্চাকে দিতে হবে। এবং বাচ্চা যে plates কমে যায়, বাচ্চা বা বড়োদের platinates বাড়ায় এমন খাবার তার খাদ্য তালিকায় যোগ করতে হবে।
যেমন পেঁপে বা পেঁপে জাতীয় যে সবজি বা ফল আনার এগুলো হলো platilles বাড়ায় পানিটাও তো তাকে খেতে হবে। পানির পাশাপাশি fruits ভিটামিন C সমৃদ্ধ fruits গুলো কমলা, মাল্টা, লেবু, এগুলো তার খাদ্যতালিকায় আনারস এগুলো তার খাদ্যতালিকায় কিন্তু রেগুলার রাখতে হবে। এগুলো প্লাটিলেট বাড়াতে তাকে কিন্তু হেল্প করবে।
ডেঙ্গু জ্বর হলে কোন সতর্ক মেনে চলতে হবে?
ডক্টরের পরামর্শ ব্যতীত কোনো ধরনের মেডিকেশন নেওয়া যাবে না। ডেঙ্গু আক্রান্ত রোগী তীব্র জ্বর থাকুক বা না থাকুক তাকে পর্যাপ্ত ওয়েস্ট করতে হবে অর্থাৎ অন্য কোনো happy work এ হয়তো একটু ভালো লেগেছে অনেকে happy work করা শুরু করেছে কারণ ডেঙ্গু জ্বর টা অনেক সময় শরীর থেকে চলে যাওয়ার পরে ডেঙ্গুতে যে shocking টা তৈরী হয় সেটা অনেক সময় তিন থেকে চার দিন পরেও তৈরী হতে পারে।
যেমন পাতলা পায়খানা, ব্লিডিং, ব্লিডিং হওয়া বা বাথরুমের সাথে তার ব্লেডিংটা হওয়া এবং তার শ্বাসকষ্ট হচ্ছে কিনা এই বিষয়গুলো কিন্তু খেয়াল করতে হবে। এই জন্য যতটুকু পারবে সে rest করবে আর হলো একেবারে দুই থেকে তিন ঘন্টা পর পর তাকে লিকুইড দিতে হবে। লিকুইড জাতীয় খাবার তার খাদ্য তালিকায় যত রাখা হবে সে খাবার যেন তাকে এনার্জিটিক করে। সেটাও তাকে খেয়াল করতে হবে।
কোন বিষয় মানলে ডেঙ্গু থেকে দ্রুত মুক্তি পাওয়া যাবে?
- বিশ্রাম নেওয়া
- ঘুম
- খাওয়া
এই তিনটার বিষয় মানলে দ্রুত ডেঙ্গু থেকে মুক্তি পাওয়া যাবে। এবং প্রতিরোধ আসলে ডেঙ্গুটা করার জন্য শুধুমাত্র ক্লিনিংই একটা বিষয়। বাট ডেঙ্গু হয়ে যাওয়ার পরে আপনাকে খেয়াল করতে হবে যে অনেক সিভিয়ার সিমটমে যেন না যায়। সেই জন্য খাদ্যর কোন বিকল্প নাই। খাবারটা এই সময় ঠিক রাখতে হবে।
যে বাচ্চা একেবারেই খেতে চাচ্ছে না। তাঁকে hospitalized করুন। স্যালাইন দিন অথবা নাক নলে খাবার দিন। প্রচুর বাচ্চা hospitalized হচ্ছে So take care এর ক্ষেত্রে যখন এক থেকে দুদিন হবে, ডেঙ্গু ধরা পড়ার সাথে সাথে নিকটস্থ হসপিটালে চলে যেতে হবে। বাচ্চার খাবার তালিকা অর্থাৎ drive plan টা যেন ঠিক থাকে সেই বিষয়টা খেয়াল করতে হবে। ধন্যবাদ