নিম পাতা কেনো ব্যবহার করবেন? নিম পাতার উপকারিতা

 

নিম পাতা কেনো ব্যবহার করবেন? নিম পাতার উপকারিতা

নিম পাতা কেনো ব্যবহার করবেন?

গ্রাম বাংলার প্রতিটি গাছ কোন না কোন উপকারে আসে, তাদের মধ্যে নিম গাছের ব্যবহার এবং উপকারিতা অটল। নিম গাছের পাতা এবং নিম গাছের ছাল, দুটোকেই কিন্তু ঔষধি রূপে ব্যবহার করা হয়। নিম গাছের পাতা কোন কোন ক্ষেত্রে আমাদের উপকার করে।  তার সাথে ছাল আমাদের কোন কোন ক্ষেত্রে উপকার করে শরীরের ক্ষেত্রে। 

দেখো সবার প্রথমে নিম গাছ ব্যবহার করার ফলে তোমাদের চোখের রোগের কিন্তু উপকার হয়। তার সাথে কারোর পেটে যদি কৃমি হয়, সেক্ষেত্রে নিম পাতার রস যদি ব্যবহার করা যায় সেখানে কিন্তু উপকার হবে। তার সাথে কোনো মানুষের যদি খিদে কমে যায়, খিদে কম ভাব হয়, সেক্ষেত্রে নিম পাতার ব্যবহার করা যেতে পারে। যেখানে লিভারের ক্ষেত্রে খুবই একটা, কার্যকরী উপাদান হিসাবে কাজ করবে।

তার সাথে ত্বকে আলসার হলে নিমপাতার কিন্তু ব্যবহার করা যেতে পারে. হৃদপিণ্ড ও রক্তনালীর রোগ দেখা দিলে নিম পাতার ব্যবহার অতুলনীয়। চড়, ডায়াবেটিস, কোন কোন ক্ষেত্রে দেখো যে জ্বর হয়। সেই ক্ষেত্রে কিন্তু নিমপাতার ব্যবহার যদি করো সেক্ষেত্রে জ্বরটা কিন্তু তারাতারি সেরে যাবে। তার সাথে ডায়াবেটিস রোগীর ক্ষেত্রেই নিমপাতার ব্যবহার কিন্তু অতুলনীয়, মাড়ির সমস্যা, লিভারের সমস্যার সমাধানেও কিন্তু নীলপাতা ব্যবহার করা যেতে পারে।

 নিম গাছের ছালে ম্যালেরিয়া কিন্তু উপকার হয় ম্যালেরিয়ার ক্ষেত্রেও কিন্তু গাছের ছাল ব্যবহার করা যেতে পারে পেট ও অন্তরে আলসারের ক্ষেত্রে নিম পাতার ব্যবহার অতুলনীয় শর্মরোগ, শর্মরোগের ক্ষেত্রে নিম গাছের পাতা রস লাগালে চর্মরোগ নিরাময় কিন্তু একটি অতুলনীয় ভূমিকা পালন করে। ব্যথা ও জ্বর নিরাময় ব্যবহার করা হয়। সত্রা ইনফেকশন দূর করতে, সত্রাগ থেকে যে সমস্ত ইনফেকশন হয় সেগুলো দূর করতে নিম পাতা ব্যবহার কিন্তু অর্জনীয়। ভাইরাস ঘটিত কোন জ্বর বা ভাইরাস ঘটিত কোন রকম রোগ হলে যদি রেগুলার নেম পাতার বা রস ব্যবহার করা হয়, তাহলে ভাইরাস থেকে কিন্তু  মুক্তি পাওয়া যায়। এতগুলো উপকারিতা 

কিভাবে নিম পাতা ব্যবহার করবো? 

আমরা একে একে এর ব্যবহার জেনে নেবো যে কিভাবে ব্যবহার করবে, যদিও নিম পাতার রেগুলার ব্যবহার করা উচিত না।  তুমি continue তিরিশ দিন ব্যবহার করতে পারো। তারপর কিছুদিন বন্ধ রেখে, আবার ব্যবহার করতে পারেন। কিন্তু অনেকদিন ধরে একসাথে নিমপাতার ব্যবহার কেউ করবে না। নিম পাতার রস, নিম পাতার রস ডেলি কিন্তু তুমি ডেইলি সাত থেকে পনেরো দিন তুমি খেতে পারো সেক্ষেত্রে তোমার অনেক সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে। যেগুলো আমরা আগে বললাম।

এবার যদি কোন ছত্রাক বা ব্যাকটেরিয়ার ক্ষেত্রে এফেক্ট হয়ে তোমার কোন রকম সমস্যা দেখা দেয় বা তোমার ধরো কোন জায়গায় ফোঁড়া হলে সেখানে তুমি যদি নিম পাতা গরম জলে ফুটিয়ে তার জল দিয়ে সেটাকে ধুয়ে পেলো, তাহলে তারাতরি তার সমাধান পেয়ে য়াবে।  সাথে সাথে ব্যাকটেরিয়ার ক্ষেত্রেও কিন্তু নিমপাতার রস ব্যবহার করা যেতে পারে, এবং তোমাদের দাঁতের ক্ষেত্রে যে নিম পাতার দাঁতন আছে সেই দাঁতন দিয়ে যদি রেগুলার তুমি দাঁত ব্রাশ করতে  থাকো তাহলে দাঁত কিন্তু মজবুত হয় এবং দাঁতের অনেক সমস্যার কিন্তু সমাধান হয় এবং তার সাথে সাথে মাড়িরও বিভিন্ন সমস্যার সমাধান হয়ে যায় শুধুমাত্র এই হিম গাছের দাতন দিয়ে যদি দাঁত ব্রাশ করো। 

শেষ কথা 

নিমপাতার ব্যবহারের ক্ষেত্রে কিছু কিছু ক্ষেত্রে তুমি direct loss করে খেতে পারো। কিছু কিছু ক্ষেত্রে তুমি আ গরম জলে সেটাকে ফুটিয়ে ভালো করে সেখানে set করতে পারো এবং কিছু কিছু ক্ষেত্রে এই গাছের ছালে ভিজিয়ে তার জল খেলে কিন্তু উপকার হয়। তো এরকম লিমিটেড কিন্তু তোমাকে ব্যবহার করতে হবে, বেশি পরিমাণে ব্যবহার কোন কিছুই করা যাবে না। যেমন উপকারিতা আছে, বেশি ব্যবহারের ফলে তার কিন্তু ক্ষতিও দেখা দিতে পারে সমস্ত কিছুর উপকার যেমন আছে অপকার তেমন আছে এটাকে মাথায় রাখতে হবে। ধন্যবাদ


Post a Comment

Previous Post Next Post