শিশুদের কেন ঘন ঘন জ্বর ঠান্ডা লাগে || জেনে নিন মূল কারণ

শিশুদের কেন ঘন ঘন জ্বর ঠান্ডা লাগে || জেনে নিন মূল কারণ


সর্দি কাশি হয়, শ্বাসকষ্ট হয়, সেই সম্বন্ধে কিছু কথা বলব। শিশুরা যেহেতু শিশু অল্পদিন দুনিয়াতে আসছে। তাদের সবকিছুই দুর্বল, যেমন তাদের শারীরিক শক্তি দুর্বল, ঠিক তেমনিভাবে তাদের রোগের প্রতিরোধ ক্ষমতাও দুর্বল। সেই হিসাবে যেকোনো জীবাণু বাচ্চাদেরকে বেশি ঘায়েল করতে পারে। অর্থাৎ বাচ্চারা খুব অল্পতেই বিভিন্ন জীবাণু দ্বারা আক্রান্ত হইতে পারে।

তাদের প্রতিরোধ ক্ষমতা কম, তাদের নিজেদের ব্যাপারদের প্রতিরক্ষা করার অনুভূতি কম। সেজন্য দেখা যায় যে বাচ্চারা অনিয়ন্ত্রিত ভাবে চলাফেরা করে।  ছোট বাচ্চা হয়তো দেখা গেল সে পানিতেই গড়াগড়ি দিচ্ছে, নিজের পেশাপেয়ে নিজেই গড়াগড়ি দিচ্ছে। বারবার পানি ধরছে। বা গোসলের সময় বেশি সময় ব্যয় করছে।

বড় বাচ্চারা কি করে?

বড় বাচ্ছারা যেটা করে গোসলের সময় বেশি সময় ব্যয় করছে। ঘেমে যাচ্ছে খেলতে দুলতে, দৌড় ঝাঁপ দিতে দিতে ঘেমে যাচ্ছে। তো এই সমস্ত কারণে যেহেতু তাদের  সেল্ফ কেয়ার নিজেদের নিজেদেরকে তার নিজেরা রক্ষা করতে বা নিজেদের কে আর নিজেদের যত্ন নিজেরা কম নিতে পারে কম বোঝে যার কারণে সেটাও একটা কারণ যে তাদের এই ঘন ঘন জ্বর হওয়া।

এবং আগেই বললাম যে যেটা তাদের প্রতিরোধ ক্ষমতা কম। এজন্য তারা বেশি জীবাণুর দ্বারা সহজে আক্রান্ত হইতে পারে। তো এই সমস্ত কারণে বাচ্চাদের দেখা যায় যে ঘন ঘনই জ্বর হয়। এক্ষেত্রে গার্ডিয়ান যারা আমরা আছি পিতা মাতা বা care যারা আমরা care বিভাগ যারা আমরা যাদের বাচ্চাদের care নিই, যত্ন নিই। বাবা মা দাদু দাদি নারী বা যারা কাজের আছে বা অন্যরা আছেন। তো আমাদের অনেক দায়িত্ব বেড়ে যায়। যে একটা বাচ্চা যাতে সে ঠান্ডার মধ্যে বেশিক্ষণ না থাকে।

শেষ কথা

খেয়াল করবেন ঠান্ডার মধ্যে আ সে বেশিক্ষণ না থাকে। যাতে তার ঠান্ডা না লেগে যায়। আবার গরমে সে ঘেমে না যায়। তো এই জন্য সকল ক্ষেত্রে আমাদের বেশি কেয়ার রাখতে হবে।

যে বাচ্চারা দৌড়ঝাঁপ করে ঘেমে যাবে এটাই স্বাভাবিক। তো দ্রুত তাকে ঘাম মুছতে হবে। এই ঘাম অবস্থায় গোসল না করে সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। আবার যে রাত্রে দেখা গেলো সন্ধ্যারাত্রে গরম ফ্যান বেশি ছেড়ে আমরা ঘুমাইলাম। দেখা গেলো শেষ রাত্রিরে আবার ঠান্ডা।  ঠান্ডা আমার জন্য সমস্যাটা কিন্তু বাচ্চা ঠান্ডা লেগে যাবে।


Post a Comment

Previous Post Next Post