ডায়াবেটিস হলে কি কি খাওয়া উচিত || ব্লাড সুগার কমানোর খাবার

ডায়াবেটিস হলে কি কি খাওয়া উচিত || ব্লাড সুগার কমানোর খাবার

হাই ব্লাড সুগারের সমস্যা কমাতে কালো জামের জুড়ি মেলা ভার কালো জামে প্রচুর পরিমাণে থাকা শক্তিশালী এন্ড টক্সিডেন্ট এবং জাম্বুলি ও জাম্বিস ইন উপাদান ইনসুলিন হরমোনের কার্যকারিতা বৃদ্ধি করে শরীরের প্রতিটি কোষে গ্লুকোজের শোষণ বাড়ায় এবং রক্তে সুগারের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে। সুগারের সমস্যায় ভুগলে গ্রীষ্ম এবং বর্ষাকালে চুটিয়ে কালো জাম খান। মেথিদানা সুগারের ওষুধের সমান কাজ করে।

ব্লাড সুগার নিয়ন্ত্রণ করার উপায়

প্রতিদিন সকালে এবং বিকালে খালি পেটে এন্টি ডায়বেটিক প্রপার্টিতে ভরপুর জল খেলে হাই ব্লাড সুগারের সমস্যা নিয়ন্ত্রণে থাকে করলাতে প্রচুর পরিমাণে থাকা ফাইবার ভিটামিন খনিজম হলো এবং অ্যান্টি ডায়বেটিক উপাদান অগ্নাশয় গ্রন্থির কার্যকারিতা বৃদ্ধি করে এবং প্রাকৃতিক ইনসুলিন হরমোনের মতো কাজ করে রক্তে সুগারের মাত্রা কমায়। তাই প্রতিদিন দুপুরে ভাতের পাতে করোনা সেদ্ধ করে খান ডায়বেটিসের সমস্যায় ভুগলে প্রতিদিন সকালে নাস্তায় একটা নাসপাতি খেতে পারেন জিঙ্ক কপার ম্যাঙ্গানিস ফাইবার ভিটামিন এবং লোকলাইসেমিক ইনডেক্স গুণাবলীতে ভরপুর নাশপাত। diabetic রোগীর জন্য অত্যন্ত উপকারী

Diabetes এর সমস্যায় প্রতিদিন সকালে খালি পেটে একটা কাঁচা আমলকি খান। ফাইবার শক্তিশালী এন্টি অক্সিডেন্ট এবং ভিটামিন সি তে ভরপুর আমলকি মেটাপলিজম বৃদ্ধি করে। diabetes এর জটিলতা কমায় এবং রক্তের শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে। হলুদে বর্তমান কারকিউমিন যোগ ও ডায়াবেটিসের সমস্যা অত্যন্ত উপকারী। প্রতিদিন সকালে খালি পেটে এক গ্লাস হালকা গরম চলে এক চিমটি গুড়ো হলুদ মিশিয়ে খেলে অগ্নাশয়ের আলফা কোষের কার্যকারিতা বৃদ্ধি পাই।

শেষ কথা

ইনসুলিন হরমোনের উৎপাদন বাড়ে এবং ডায়বেটিসের জন্য শরীরের অন্যান্য অঙ্গতন্ত্রের ক্ষয়ক্ষতি পূরণ হয়। বাতাবি লেবু বা জাম্বুরায় প্রচুর পরিমাণে থাকা ফাইবার পটাশিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম, ক্রোমিয়াম এবং ভিটামিন সি খাদ্যের সঠিক পাচন ও শোষণ ঘটায় মেটাবলিজম ঠিক রাখে এবং অগ্নাশয় গ্রন্থি ও ইনসুলিন হরমোনের কার্যকারিতা বৃদ্ধি করে হাই ব্লাড সুগারের সমস্যা নিয়ন্ত্রণ করে তাই প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় বাতাবি লেবু অবশ্যই রাখা উচিত।


Post a Comment

Previous Post Next Post