গুড় খাওয়ার উপকারিতা কি কি? জানলে অবাক হয়ে জাবে


গুড় খাওয়ার উপকারিতা কি কি? জানলে অবাক হয়ে জাবে


আজকে আমি আপনাদের সাথে যে ব্যাপারটা নিয়ে কথা বলতে যাচ্ছি এটা হল শীতের খুবই জনপ্রিয় একটা জিনিস। গুড়,শীতে খুব বেশি খায়,গুড়ের পিঠা খায়। বিভিন্ন রকমের গুড় দিয়ে তৈরি জিনিস আমরা খেয়ে থাকি। সেই খাবারগুলো অত্যন্ত পুষ্টিকর হয়ে থাকে এবং এই খাবারগুলোতে প্রচুর নিউট্রিশনও থাকে। 

চিনির বিকল্প হিসাবে গুড় অত্যন্ত প্রয়োজনীয় একটা জিনিস এবং গুরুত্বপূর্ণ, কারণ এটার মধ্যে নিউট্রিশান তুলনামূলক চিনির চেয়ে অনেক বেশি থাকে। এবং এটা চিনির তুলনায় অনেক উপকারী। শুক্র সো তুলনামূলক। এটার মধ্যে কম থাকে। যদি গুড চিন্তা করে থাকি একশো গ্রাম গুড়ের মধ্যে সাধারণত ছাব্বিশ গ্রামের মতো কিন্তু কার্বোহাইড্রেট থাকে। এটার মধ্যে চব্বিশ গ্রামই থাকে সুগার. আর চিনির বিকল্প এটা আমরা ইজিলি ব্যবহার করতে পারি খাবারে। 

গুড়ের মধ্যে কি থাকে? 

এতে আপনাদের ওয়েড গেয়ারিং এর প্রবণতাটাও অনেকটা কম থাকে। যারা একটু মিষ্টি খেতে চান তারা অল্প পরিমাণে গুড় ব্যবহার করতে পারেন। গুড়ের মধ্যে প্রচুর নিউট্রিশান থাকে বিশেষ করে মিনারস খুব ভালো পরিমাণে থাকে আয়রন, অ্যা জিঙ্ক, ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, ফসফেট এগুলো খুব ভালো অনুপাতে, এটার মধ্যে থেকে থাকে। আয়রন মানে আমাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ানোর জন্য এবং আমাদের রক্ত তৈরি করার জন্য এবং আমাদের অ্যানিমেয়ার থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য আয়রন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

রিচ করার জন্য আপনি আপনার খাবারের গুন রাখতে পারেন. শীতের যে গুটা হয় আম সেটা খেজুরের গুঁড়ি হোক অথবা আখের গুঁড়ি হোক, দুটো থেকে আপনি আয়রন পেয়ে যাবেন। আগেরকার গুড়ের বেশি পরিমান আয়রন পাওয়া যেত. কারণ সেই গুড়টা যে পাত্রে রাখা হতো iron এর পাত্র ছিল. দ্যাটস হোয়াই ওটার মধ্যে আয়রনটা বেশি পাওয়া যেত, তুলনামূলক বর্তমানের গুড়ের তুলনায়, বর্তমানের গুড়ের একটু আয়রনটা কম পরিমানে পাওয়া যায়, বাট আয়রন পাওয়া যায়। 

বাচ্চাদের জন্য খাবার মিষ্টি করার জন্য গুড় ব্যবহার করতে পারেন। গুড়রের আয়রন থাকার কারণে বাচ্চাদের জন্য এটা উপকারী বটে, গুড়ে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট খুব ভালো পরিমাণে পাওয়া যায়. গুড়ের অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ফেনালিক অ্যাসিড খুব ভালো পরিমাণে আমাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ানোর জন্য কাজ করে থাকে।

এ ছাড়া গুড় আমাদের বিভিন্ন ক্রন্ধন শিল্পে খুব গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে এবং খাবারটাকে মুখরোচক করে থাকে সেই ক্ষেত্রে আপনারা ডায়বেটিক রোগীদেরকে চিনির পরিবর্তে অল্প পরিমাণ গুড়ের খাবার দিতে পারেন যদি তাদের সুগার একদম কন্ট্রোলে থাকে। 

গুড় কিসের জন্য গুরুত্বপূর্ণ 

তাছাড়া এটার মধ্যে অ্যান্টি ইনফ্লিমোট্রারি প্রোডাক্ট আছে বলে এটা আমরা ক্যান্সার রোধে উপকারী। এবং বিভিন্ন জটিল রোগ এটা নির্মূল করে থাকে, হজম ক্ষমতা বাড়ানোর জন্য গুড় অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আমরা অনেক সময় গুড়ের তৈরির স্যালাইন ব্যবহার করে থাকি। পেট খারাপ হলে বাচ্চাদের জন্য এই সেলানটা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এবং শরীরের জন্য খুবই ভালো।

 যাদের পেট খারাপের প্রবণতা বেশি থাকে আপনারা গুড় ব্যবহার করতে পারেন আপনাদের খাবারে, এটা তুলনামূলক প্যাট খারাপের প্রবণতা কমাবে। বাচ্চাদেরকে চিনির প্রতি আকশক্তি কমানোর জন্য আপনারা গুড় ব্যবহার করতে পারেন গুড়ের বিভিন্ন রকমের শরবত তৈরি করে দিতে পারেন অথবা গুড়ের কোন প্রোডাক্ট তৈরি করে দিতে পারেন।

Post a Comment

Previous Post Next Post