কখন কোন খাবার খাবেন?
খাবার নিয়ে আমরা কতই না চিন্তা করি, এখন খালি পেটে এখন কি খাবো? সকালবেলায় কি খেলে? আমি সুস্থ থাকবো। দুপুরবেলায় কোন খাবারটি আমার জন্য পারফেক্ট, রাতে কি খাব? না কি খাব না। এই বিষয়টি নিয়ে কতই না চিন্তাভাবনা আমাদের মাথায় সারাদিন ঘুরপাক খেতেই থাকে
যেহেতু কমবেশি আমরা সকলেই স্বাস্থ্য সচেতন বর্তমানে স্বাস্থ্য সচেতন লোকের সংখ্যা কিন্তু অনেক বেড়ে যাচ্ছে। খাবার নিয়ে বিভিন্ন ইনকোয়ারি আমাদের কাছে এসে থাকে। বা পেশেন্টরাও যখন আসেন তখন তাঁরা এসে আসলে সবার প্রথমেই জিজ্ঞেস করেন, ম্যাডাম আমি তো সকালবেলায় খেতে পারি না। অথবা ম্যাডাম আমি সকালবেলায় কি খেলে? আমি সারাদিন ঠিক থাকতে পারবো।
খাবার খাওয়ার নিওম কি?
একটি বিষয় নিয়ে কথা বলবো কখন কোন খাবার খেতে হবে। খাবার খাওয়ার কোনো নির্দিষ্ট নিয়ম আছে? অবশ্যই আছে। কেননা সঠিক নিয়ম মেনে খাবার না খেলে সেটি আপনার শারীরিক জটিলতার কারণ হতে পারে। সেজন্য সঠিক নিয়ম মেনে খাবার খেতে হবে। সকালের খাবারটি খেতে হবে রাজার মতো, অর্থাৎ ভর পেটে পেট পুড়ে খাবার খেতে হবে।
সকালে কি রাখবেন? সকালে অবশ্যই রাখার চেষ্টা করতে হবে। খাবার সারাদিন আপনাকে অ্যানার্জেটিক রাখতে সাহায্য করবে। কেননা সকালের খাবারটি আপনার সারাদিনের খাবারের যোগান বা সঠিক ব্যালেন্স রাখতে শরীরে সাহায্য করে। সকালের খাবারে অবশ্যই কার্বোহাইড্রেড প্রোটিন ফ্যাট, ভিটামিন, মিনারেলসের একটি গুড কম্বিনেশন রাখতে হবে
ঘুম থেকে উঠে সকালে নাস্তা না করে বাইরে বের হওয়া যাবে না অনেকেই সকালের খাবারটি এড়িয়ে চলেন তাদের ক্ষেত্রে বিভিন্ন জটিলতা তৈরি হতে পারে সকাল এবং দুপুরের মধ্য ভর্তির সময় হালকা কোনো স্ন্যাক্স খাদ্যতালিকায় রাখতে হবে। যে কোন ফল বা বাদাম রাখতে পারেন অথবা বিভিন্ন ফলের জুস এগুলো আপনি নিয়মিত মধ্য সকালের খাবার হিসেবে রাখতে পারেন।
দুপুরের খাবারটি অবশ্যই কার্বোহাইড্রেড প্রোটিন ফ্যাট ভিটামিন মিনারেলসের কম্বিনেশন রাখতে হবে। দুপুরে আমরা অতিভোজন করে ফেলি কারণ হচ্ছে সকালে যারা এড়িয়ে চলেন তাদের ক্ষেত্রে অতিভোজনের সমস্যাটি দেখা যায়। সকালের নাস্তাটি গ্রহণ করলে দুপুরের খাবারটি আমরা ব্যালেন্সে রাখতে পারি। সেজন্য অবশ্যই দুপুরের খাবারটিও ব্যালেন্সে রেখে খাওয়ার চেষ্টা করতে হবে।
বিকেল বেলায় আপনি একটি স্ন্যাক্স অবশ্যই রাখবেন কেননা অ্যা কর্মব্যস্ত জীবনে অল্প অল্প করে বারেবারে খাবার গ্রহণ না করলে সেটি কিন্তু আপনাকে পর্যাপ্ত শক্তির যোগান দেবে না সেজন্য অবশ্যই চেষ্টা করতে হবে সারাদিনের ক্যালোরি রিকোয়ারমেন্টটা ঠিক রেখে অল্প অল্প করে পুষ্টিকর বা স্বাস্থ্য সম্মত খাবার গ্রহণ করা, রাতে আমরা বাসায় গিয়ে যেই ভুলটি করি সারাদিন যেহেতু বাইরে থাকা হয়। বাঁশের গিন্নি যা বা গৃহিনী যারা আছেন।
দুপুরের খাবারটি অবশ্যই কার্বোহাইড্রেড প্রোটিন ফ্যাট ভিটামিন মিনারেলসের কম্বিনেশন রাখতে হবে। দুপুরে আমরা অতিভোজন করে ফেলি কারণ হচ্ছে সকালে যারা এড়িয়ে চলেন তাদের ক্ষেত্রে অতিভোজনের সমস্যাটি দেখা যায়। সকালের নাস্তাটি গ্রহণ করলে দুপুরের খাবারটি আমরা ব্যালেন্সে রাখতে পারি। সেজন্য অবশ্যই দুপুরের খাবারটিও ব্যালেন্সে রেখে খাওয়ার চেষ্টা করতে হবে।
বিকেল বেলায় আপনি একটি স্ন্যাক্স অবশ্যই রাখবেন কেননা অ্যা কর্মব্যস্ত জীবনে অল্প অল্প করে বারেবারে খাবার গ্রহণ না করলে সেটি কিন্তু আপনাকে পর্যাপ্ত শক্তির যোগান দেবে না সেজন্য অবশ্যই চেষ্টা করতে হবে সারাদিনের ক্যালোরি রিকোয়ারমেন্টটা ঠিক রেখে অল্প অল্প করে পুষ্টিকর বা স্বাস্থ্য সম্মত খাবার গ্রহণ করা, রাতে আমরা বাসায় গিয়ে যেই ভুলটি করি সারাদিন যেহেতু বাইরে থাকা হয়। বাঁশের গিন্নি যা বা গৃহিনী যারা আছেন।
তারা প্লেট ভরে টেবিল ভরে খাবার পরিবেশন করতে পছন্দ করেন যে যেহেতু দেখা যায় যে সারাদিন কর্ম ব্যস্ত থাকার পরে এক বেলায় খাবার আ একটু ভালোভাবে খাওয়ার সুযোগ হয় বা ছেলে মেয়ে যেই হোক না কেন সবাই মিলে পরিবারের সবাই মিলে রাতে একটু খাবার খাওয়ার সুযোগ হয়ে ওঠে।
খাবারের আইটেম গুলো বেড়ে যায়। যেটি আপনার স্বাস্থ্য জটিলতা তৈরি করতে পারে. এজন্য রাতের খাবারটি অবশ্যই আ চেষ্টা করতে হবে. অল্প পরিমাণে খাবার গ্রহণ করার, রাতের খাবারটি রাত আটটার মধ্যে শেষ করে ফেলতে পারেলে ভালো।
খাবারের আইটেম গুলো বেড়ে যায়। যেটি আপনার স্বাস্থ্য জটিলতা তৈরি করতে পারে. এজন্য রাতের খাবারটি অবশ্যই আ চেষ্টা করতে হবে. অল্প পরিমাণে খাবার গ্রহণ করার, রাতের খাবারটি রাত আটটার মধ্যে শেষ করে ফেলতে পারেলে ভালো।
যদি সম্ভব না হয়ে ওঠে, সর্বোচ্চ নয়টা, মধ্যে শেষ করে ফেলার চেষ্টা করবেন। রাতের খাবার গুলোতে চেষ্টা করবেন। একটু কার্বোহাইড্রেডের পরিমান কমিয়ে গ্রহণ করার জন্য শাকসবজির পরিমাণটি একটু বাড়িয়ে দেওয়ার জন্য মাছ, মাংসের রেশিওটা ঠিক রাখার জন্য
রাতে ঘুমাতে যাওয়ার এক থেকে দেড় ঘণ্টা আগে অবশ্যই একটি বেড টাইম স্ন্যাকস গ্রহণ করার চেষ্টা করবেন। অনেকেই রাতের খাবারটি দ্রুত গ্রহণ করে ফেলেন। ঘুমাতে যাওয়ার আগে দেখা দেয় ক্ষুধা লেগে যায়, জাতির জটিলতা এড়তে পাশাপাশি আপনার ঘুমের সার্কেলটা ঠিক রাখতে এছাড়ও আপনার সারাদিনের ক্যালোরি রিকোয়মেন্ট ঠিক রাখার জন্য রাতে ঘুমাতে যাওয়র আগে অবশ্যই যে কোন একটি খাবার গ্রহণ করার চেষ্টা করতে হবে।
শেষ কথা
সেই আদর্শ খাবারটি হতে পারে এক গ্লাস দুধ, এক গ্লাস দুধ যদি রাতে ঘুমাতে যাওয়র আগে গ্রহণ করেন সেটি আপনার ঘুমের বা স্লিপিং সার্কেলটা ঠিক রাখতে সাহায্য করবে। আপনার ঘুমের পরিমাণটাও ঠিক রাখবে, শরীরের বিভিন্ন পুষ্টি রিকোয়মেন্ট ব্যালেন্সে রাখতে সাহায্য করবে।
Tags:
স্বাস্থ্য পরামর্শ