মাছি পোকা দমনের কৌশল
আজকে আলোচনার মূল বিষয় হচ্ছে কাঁকরোলের ফলসিদ্রকারী মাছি পোকা দমন ব্যবস্থাপনা। বা সহজেই কিভাবে কাঁকরোলের মাছি পোকা দমন করা যায় সেই সম্পর্কে আজকে আমি আলোচনা করব।
প্রথমেই আমরা কাঁকরোলের মাছি পোকার ক্ষতির লক্ষণ গুলো জেনে নিই স্ত্রী মাসি কাকরুলের কচি ফলের নিচের দিকে অভি পজিটার ঢুকিয়ে ডিম পারে কাঁকরোলের বৃদ্ধি পর্যায়ে মাসি পোকা বেশি আক্রমণ করে থাকে। এবং কাঁকরুলের যে স্থানই অভি পজিটিভ ঢুকিয়ে ডিম পারে।
সেই স্থান থেকে কাঁকরোলের গায়ে পানির মতো তরল পদার্থ বের হয়ে আসে। যা শুকিয়ে বাদামি রং ধারণ করে। ডিম থেকে কিরা বের হয়ে কাকরুলের ভিতরে শ্বাস খেতে শুরু করে। আক্রান্ত কাঁকরুল বিকৃতি হয়ে যাই এবং পরে কাঁকরোল হলুদ হয়ে পচে ঝরে পড়ে যায়।
কাঁকরোলের মাসি পোকার বৈশিষ্ট্য
কাঁকরুলের মাছি পোকা ১০ থেকে ৫৭ মিলিমিটার পর্যন্ত লম্বা হয়ে থাকে। এই পোকা লালচে বাদামি মাসির ঘাড়ে হলুদ দাগযুক্ত রেখা আছে। পাখাগুলো স্বচ্ছ, পাকার নিচের দিকের কিনারায় কালো দাগ আসে, পেট মোটা, স্ত্রী মাসি পিছনে সরু, ও চৌকা চোঙা ডিম পাড়া সুইয়ের মতো নল আসে। ডিম সাদা নলের মতো এবং একদিকে বাঁকানো।
কাঁকরোলের মাছি পোকার দমন ব্যবস্থাপনা আক্রান্ত কাঁকরুল সংগ্রহ করে ধ্বংস করা বা পুড়িয়ে ফেলতে হবে। মাছি পোকার জন্য সবচাইতে বেশি যেটা কার্যকরী সেটা হচ্ছে বি স্টোপ। আরো একটি উপায় আছে সেটা হচ্ছে সেক্সের এমন ফাদ fair one fast প্রতি শতকে তিনটি করে দিতে হবে।
কাঁকরোলের মাছি পোকা দমনের জন্য সাইবার বেতেন গ্রুপের কীটনাশক যেমন এসআই কোম্পানির কট, দশ ইসি, ইন্তেপা কোম্পানির সেবা ১০ ইঞ্চি ১৬লিটার পানিতে ১৬ মিলি মিশিয়ে পুরো কাকরুলের জমি ভালোভাবে স্প্রে করে এবং কাঁকরোল সহ ভালোভাবে স্প্রে করে ভিজিয়ে দিতে হবে। তাহলে এই পোকা সহজে দমন করা যাই। আর সতর্কতা হচ্ছে এই স্প্রে করার ১৫ দিনের মধ্যে সেই সবজি খাওয়া বা বাজারজাত করা যাবে না।